গ্রীষ্মকালে দরকারি খাবার
গরমের এই সময়ে অল্পতেই অনেকেরই নানা ধরনের অসুখ-বিসুখ হয়ে থাকে। তাই এই সময় খাবার খেতে হবে সুষম ও পরিমিত। ডায়াবেটিস এবং অন্যান্য রোগী যারা আছেন, তাদের জন্য খাবার ব্যাপারটা খুব গুরুত্বপূর্ণ। গরমে বাইরের তেলে ভাজা খাবার যতটা সম্ভব এড়িয়ে চলা উচিত। এর পরিবর্তে নাস্তা হিসেবে মৌসুমি ফল বা সালাদ রাখা যায়। গরমের সময় পানি বাহিত রোগের প্রকোপ বেড়ে যায়। তাই রাস্তায় পাওয়া শরবত বা আখের রস না খেয়ে বাইরে বের হওয়ার সময় ঘর থেকে পরিষ্কার পানি দিয়ে শরবত বানিয়ে সাথে রাখা ভাল।
গরমে ঘামের সাথে শরীরের পানি ও ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতি দেখা যায়। তাই পানির পাশাপাশি ওরস্যালাইন বা ডাবের পানি খুবই উপকারী। এছাড়া প্রতিদিন ৭-৮ বছরের বাচ্চাদের ৫-৬ গ্লাস পানি এবং বড়দের ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। গরমে ফুড পয়জনিং বেশি হয়, তাই এ সময় প্রাণীজ প্রোটিনের পরিবর্তে প্লান্ট প্রোটিন যেমন- নানা রকম ডাল, চীনাবাদাম, কাজু বাদাম ইত্যাদিসহ শাক সবজি খাওয়া ভাল।
এছাড়া গরমে নানা ফলমূল, তরজুম, আম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, কলা, জাম্বুরা, পেঁপেসহ বিভিন্ন ফলমূল বেশি করে খাওয়া উচিত। এতে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়। তবে গরমে খাবার যাই হোক না কেন, তা খেতে হবে খুব হিসাব করে ও নিয়ম মেনে। গরমে খাবারের ব্যাপারে সচেতন থাকলে শরীর রোগমুক্ত সুস্থ ও সবল রাখা সম্ভব।
-ডা. সঞ্চিতা বর্মণ
ত্বক, লেজার এন্ড এসথেটিক বিশেষজ্ঞ
গরমে ঘামের সাথে শরীরের পানি ও ইলেক্ট্রোলাইটের ঘাটতি দেখা যায়। তাই পানির পাশাপাশি ওরস্যালাইন বা ডাবের পানি খুবই উপকারী। এছাড়া প্রতিদিন ৭-৮ বছরের বাচ্চাদের ৫-৬ গ্লাস পানি এবং বড়দের ১০-১২ গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করতে হবে। গরমে ফুড পয়জনিং বেশি হয়, তাই এ সময় প্রাণীজ প্রোটিনের পরিবর্তে প্লান্ট প্রোটিন যেমন- নানা রকম ডাল, চীনাবাদাম, কাজু বাদাম ইত্যাদিসহ শাক সবজি খাওয়া ভাল।
এছাড়া গরমে নানা ফলমূল, তরজুম, আম, কাঁঠাল, লিচু, আনারস, কলা, জাম্বুরা, পেঁপেসহ বিভিন্ন ফলমূল বেশি করে খাওয়া উচিত। এতে শরীরের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রিত থাকে এবং প্রয়োজনীয় পুষ্টির চাহিদা পূরণ হয়। তবে গরমে খাবার যাই হোক না কেন, তা খেতে হবে খুব হিসাব করে ও নিয়ম মেনে। গরমে খাবারের ব্যাপারে সচেতন থাকলে শরীর রোগমুক্ত সুস্থ ও সবল রাখা সম্ভব।
-ডা. সঞ্চিতা বর্মণ
ত্বক, লেজার এন্ড এসথেটিক বিশেষজ্ঞ
No comments