ঝিনাইদহে বিশ্বাস বিল্ডার্সের এমডি’র বিরুদ্ধে আদালতে ২ টি মামলা
মানিক ঘোষ স্টাফ রিপোর্টার:ঈদ খরচ দেওয়ার কথা বলে ডেকে এনে মারধর ও অস্ত্র দিয়ে ফাঁসানো এবং বাড়িঘরে হামলা, মারধরের ঘটনায় বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক নজরুল ইসলাম দুলাল, তার ভাই ইউপি চেয়ারম্যান হেলাল উদ্দিন বিশ্বাস ও নুর আলম বিশ্বাসসহ ৫৬ জনের বিরুদ্ধে ঝিনাইদহ আদালতে আলাদা দুটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। সম্প্রতি ঝিনাইদহের শৈলকুপা বিজ্ঞ আমলী ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে পাঁচ পাখিয়া গ্রামের মৃত ওমর বিশ্বাসের ছেলে আলতাব বিশ্বাস ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আমলী আদালতে একই উপজেলার সিদ্ধি গ্রামের মৃত মনজের আলীর ছেলে আজমত আলী বাদি হয়ে মামলাটি দায়ের করেন।
শৈলকুপা আদালতে দায়েরকৃত মামলার বাদি আজমত আলী উল্লেখ করেন, ১০ মাস পুর্বে নজরুল ইসলাম দুলাল তাকে ডেকে শৈলকুপা আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাইদুর রহমান সজলকে হত্যার জন্য প্রস্তাব দেয়। সেসময় সে অস্বীকার করলে তার উপর চরম ক্ষিপ্ত হয় নজরুল ইসলাম দুলাল। পরবর্তীতে ঈদের আগের দিন ঈদ খরচ দেওয়ার কথা বলে আজমত আলীকে মোবাইল ফোনে বাড়িতে ডাকে নজরুল ইসলাম দুলাল। বাদি আজমত আলীসহ ৩ জন দুলালের বাড়িতে যায়। বাড়িতে গেলে দুলাল ও তার ভাই আলমসহ কয়েকজন তাদের মারধর করে। পরে নিজেরা একটি দেশীয় ওয়ান শুট্যারগান দিয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনার সতত্যা না পেয়ে তদন্ত শেষে আমাদের ছেড়ে দেয়। এছাড়াও তারা আদালতে তাদের নামে মিথ্যা মামলা করেছে এবং সাংবাদিক সম্মেলন করে সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে মানুষকে বিভ্রান্তি করার চেষ্টা করেছে। এ মামলায় তিনি বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পরিচয়দানকারী নজরুল ইসলাম দুলাল, তার দুই ভাইসহ ১৯ জনকে আসামী করেছেন।
অপর মামলার বাদি আলতাব তার মামলা উল্লেখ করেন, ঈদের আগের দিন ঈদ খচর দেওয়ার কথা বলে ৩ জন ব্যক্তিকে ডেকে এনে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ করে। হত্যা চেষ্টার গুজব ছড়িয়ে আসামী নজরুল ইসলাম দুলাল, তার ভাই হেলাল বিশ্বাস, নুর আলম বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন লোকজন তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা কয়েকটি বাড়ি ভাংচুর করে এবং বাড়িতে থাকা টাকা, সোনার গহনা লুট করে নিয়ে যায়। এ মামলায় বাদি আলতাব হোসেন ৩৭ জনকে আসামী করেছেন।
মামলার বাদিরা দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
শৈলকুপা আদালতে দায়েরকৃত মামলার বাদি আজমত আলী উল্লেখ করেন, ১০ মাস পুর্বে নজরুল ইসলাম দুলাল তাকে ডেকে শৈলকুপা আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী সাইদুর রহমান সজলকে হত্যার জন্য প্রস্তাব দেয়। সেসময় সে অস্বীকার করলে তার উপর চরম ক্ষিপ্ত হয় নজরুল ইসলাম দুলাল। পরবর্তীতে ঈদের আগের দিন ঈদ খরচ দেওয়ার কথা বলে আজমত আলীকে মোবাইল ফোনে বাড়িতে ডাকে নজরুল ইসলাম দুলাল। বাদি আজমত আলীসহ ৩ জন দুলালের বাড়িতে যায়। বাড়িতে গেলে দুলাল ও তার ভাই আলমসহ কয়েকজন তাদের মারধর করে। পরে নিজেরা একটি দেশীয় ওয়ান শুট্যারগান দিয়ে পুলিশে খবর দেয়। পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌছে ঘটনার সতত্যা না পেয়ে তদন্ত শেষে আমাদের ছেড়ে দেয়। এছাড়াও তারা আদালতে তাদের নামে মিথ্যা মামলা করেছে এবং সাংবাদিক সম্মেলন করে সাংবাদিকদের কাছে মিথ্যা তথ্য পরিবেশন করে মানুষকে বিভ্রান্তি করার চেষ্টা করেছে। এ মামলায় তিনি বিশ্বাস বিল্ডার্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও কেন্দ্রীয় কৃষক লীগের আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক পরিচয়দানকারী নজরুল ইসলাম দুলাল, তার দুই ভাইসহ ১৯ জনকে আসামী করেছেন।
অপর মামলার বাদি আলতাব তার মামলা উল্লেখ করেন, ঈদের আগের দিন ঈদ খচর দেওয়ার কথা বলে ৩ জন ব্যক্তিকে ডেকে এনে হত্যা চেষ্টার অভিযোগ করে। হত্যা চেষ্টার গুজব ছড়িয়ে আসামী নজরুল ইসলাম দুলাল, তার ভাই হেলাল বিশ্বাস, নুর আলম বিশ্বাসসহ আরও কয়েকজন লোকজন তাদের বাড়িতে হামলা চালায়। তারা কয়েকটি বাড়ি ভাংচুর করে এবং বাড়িতে থাকা টাকা, সোনার গহনা লুট করে নিয়ে যায়। এ মামলায় বাদি আলতাব হোসেন ৩৭ জনকে আসামী করেছেন।
মামলার বাদিরা দোষিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
No comments