কালীগঞ্জে শোক দিবসের কর্মসূচি বাধা,হামলা,ভাংচুর ও লুটপাট সংবাদ সম্মেলনে সাবেক সাংসদ আব্দুল মান্নানের অভিযোগ
এম, শাহজাহান আলী সাজু, ঝিনাইদহ ॥
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান অভিযোগ করেছেন শোক দিবসের কর্মসূচি বাধাগ্রস্থ করতে কোলাবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসীরা হামলা করে নেতা-কর্মিদের আহত ও বাড়ি ঘর ভাংচুরসহ লুটপাট করা হয়েছে। ১৬আগষ্ট অনুষ্ঠিত শোক সভার জন¯্রােত ঠেকাতে কোলাবাজারের জামাল ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সমাবেত নেতা কর্মিদের উপর হামলা করে রজব আলী, সেলিম, ইসরাইল, আনারুল, রবি ও নজরুলকে আহত করা হয়। এ সময় আওয়ামীলীগ নেতা মিজানুর রহমানের সার ও কীটনাশকের দোকানসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। একইভাবে নলডাংগা, বারোবাজার ও কাষ্টভাংগা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় নেতা কর্মিদের শোকসভায় অংশগ্রহনে বাধা দেয়া হয়েছে মর্মে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেছেন।
তিনি লিখিত অভিযোগে আরো জানান, শোক সভায় অংশগ্রহন করায় ভিজিএফসহ অন্যান্য ভাতাভোগিদের বরাদ্দকৃত চাল দেয়া হয়নি। ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আমানুল্লাহ, শমসের আলী, জাহাঙ্গীর আলী, লিটন, চাাঁদ আলীসহ আরো কয়েকটি ইউনিয়নের প্রকৃত দরিদ্র মানুষদের বাদ দিয়ে বৈষম্যমূলকভাবে চাল দেয়া হয়েছে। ২০১৫ সালের ৭জানুয়ারী দলীয় সভায় হামলা করে কোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আনন্দ মোহন ঘোষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই হত্যা মামলার আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান, সাবেক সাধারন সম্পাদক ইসরাইল হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ওহিদুজ্জান ওদু ও ফুরসুন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল খাঁ, নলডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন, নলডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ইরফান আলী বিশ্বাস, সাধারন সম্পাদক আবু জাফর, বারোবজার আওয়ামীলীগ নেতা শিপন মৃধা, মালিয়াট আওয়ামীলীগ নেতা মনোয়ার হোসেন বাদশা, জামাল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা মিজানুর রহমান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ কাজী রিপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান অভিযোগ করেছেন শোক দিবসের কর্মসূচি বাধাগ্রস্থ করতে কোলাবাজারসহ বিভিন্ন এলাকায় সন্ত্রাসীরা হামলা করে নেতা-কর্মিদের আহত ও বাড়ি ঘর ভাংচুরসহ লুটপাট করা হয়েছে। ১৬আগষ্ট অনুষ্ঠিত শোক সভার জন¯্রােত ঠেকাতে কোলাবাজারের জামাল ইউনিয়ন পরিষদের সামনে সমাবেত নেতা কর্মিদের উপর হামলা করে রজব আলী, সেলিম, ইসরাইল, আনারুল, রবি ও নজরুলকে আহত করা হয়। এ সময় আওয়ামীলীগ নেতা মিজানুর রহমানের সার ও কীটনাশকের দোকানসহ অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ভাংচুর ও লুটপাট করা হয়েছে। একইভাবে নলডাংগা, বারোবাজার ও কাষ্টভাংগা ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় নেতা কর্মিদের শোকসভায় অংশগ্রহনে বাধা দেয়া হয়েছে মর্মে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি অভিযোগ করেছেন।
তিনি লিখিত অভিযোগে আরো জানান, শোক সভায় অংশগ্রহন করায় ভিজিএফসহ অন্যান্য ভাতাভোগিদের বরাদ্দকৃত চাল দেয়া হয়নি। ত্রিলোচনপুর ইউনিয়নের বালিয়াডাঙ্গা গ্রামের আমানুল্লাহ, শমসের আলী, জাহাঙ্গীর আলী, লিটন, চাাঁদ আলীসহ আরো কয়েকটি ইউনিয়নের প্রকৃত দরিদ্র মানুষদের বাদ দিয়ে বৈষম্যমূলকভাবে চাল দেয়া হয়েছে। ২০১৫ সালের ৭জানুয়ারী দলীয় সভায় হামলা করে কোলা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি আনন্দ মোহন ঘোষকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। সেই হত্যা মামলার আসামীরা প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে বলে অভিযোগ করেন।
সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন, কালীগঞ্জ উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নান, সাবেক সাধারন সম্পাদক ইসরাইল হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান ওহিদুজ্জান ওদু ও ফুরসুন্দি ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মালেক। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান মুক্তিযোদ্ধা আলতাফ হোসেন, সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান আজিজুল খাঁ, নলডাঙ্গা ইউনিয়ন পরিষষদের চেয়ারম্যান কবির হোসেন, নলডাঙ্গা ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ সভাপতি ইরফান আলী বিশ্বাস, সাধারন সম্পাদক আবু জাফর, বারোবজার আওয়ামীলীগ নেতা শিপন মৃধা, মালিয়াট আওয়ামীলীগ নেতা মনোয়ার হোসেন বাদশা, জামাল ইউনিয়ন আওয়ামীলীগ নেতা মিজানুর রহমান ও উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক মোঃ কাজী রিপনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
No comments