ঝিনাইদহ- চুয়াডাঙ্গা মহাসড়কে মলম পার্টির রমরমা ব্যবসা
ঝিনাইদহ ঝিনাইদহ- চুয়াডাঙ্গা মহাসড়কে চলাচল করা সাধারণ মানুষের জন্য এখন বিপদজনক। প্রতি নিয়ত ঘটছে দুর্ঘটনা। মলম পার্টির প্রভাবে মানুষ অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। গতকাল, (২৫ অক্টোবর ১৮ইং) বৃস্হপ্রতিবার দুপুর ২ টায় চুয়াডাঙ্গা থেকে ঝিনাইদহ গামী একটি যাত্রীবাহী বাসে মলম পার্টির খপ্পরে পড়ে ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে দিন পার করছে ওয়াদুদ মাস্টার (৬০) গ্রাম বাটিকাডাঙ্গা, চুয়াডাঙ্গা সদর । তাকে কৌশলে ঔষধ পান করিয়ে সবকিছু ছিনিয়ে ফেলে রেখে যায় হলিধানী বাজারে। বর্তমানে নাম করা ঔষধ কোম্পানির নাম করে এসব কার্যসিদ্ধ পরিচালিত করছে এসব চক্র।
মলম পার্টির খপ্পরে পড়া ঐ ব্যক্তির সাথে হাসপাতালে দেখা করতে গেলে তিনি জানান, ”প্রথমে তারা আমাকে একটি বই পড়তে দেয়, বইটির নাম “নেপচুন ল্যাবরেটরীজ লিঃ”। বইটির শিরোনাম ঔষধ নির্দেশিকা ও মূল্য তালিকা।” তিনি আরো বলেন, “বইটি আমাকে দেওয়ার পর বইটি আমি পড়তে থাকি। কিছুক্ষণ পর সে আমাকে বলে আমি নেপচুন ল্যাবরেটরীজ লিঃ এর একজন রিপেজেন্টিভ। আমার কাছে অনেক প্রকার ঔষধ আছে এই বলে তিনি আশে পাশে সকলকে তার ব্যাগ থেকে ঐষধ বের করে দেয় আমাকেও একটা ঔষধ দেয়। ঔষধটি হাতে নিয়ে বসে থাকলে তিনি আমাকে বলে ঐষধটি খেয়ে প্যাকেটটি ফেরত দেন। এমনকি তিনি আমাকে পানি দিয়ে ঔষধটি খেতে সাহায্য করে। আমি বুঝতে পারলাম পানি প্রচুর ঠান্ডা এবং আশেপাশে অন্য কোন ব্যক্তি খায়নি। তার পর বাসটি কিছুক্ষণ যাওয়ার পর ঐ ব্যক্তিটি আমার কাছ থেকে উঠে চলে যায়। আমার কাছে বিষয়টি কেমন কেমন লাগলো তারপর ঐ রিপেজেন্টিভ আমার কাছে এসে বলেন, আপনি কত দূর যাবেন। বিষয়টি মনের ভিতরে একটু খারাপ লাগল তার পর আমি বাস থেকে নেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিঙ্গেদহ বাজারে বাস থেকে নেমে পড়ি। তারপর ১৫ মিনিট পর আরেকটি গাড়িতে উঠে আমার গন্তব্যে যাওয়ার জন্য রওনা করি। বাসে উঠার পর আমার আর যে কি কি হয়েছে তার কেন কিছু আমি জানিনা। আমি যখন সব কিছু বুঝতে পারলাম তখন দেখলাম আমি হাসপাতালে। তার পর আমার আত্নীয় স্বজনরা বলে সব ঘটনা।” তিনি আরো বলেন, ”আমার মত আর কেউ যেন এমন খপ্পরে না পড়ে সে জন্য পুলিশ প্রসাশনকে এসব চক্রকে খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।”
মলম পার্টির খপ্পরে পড়া ঐ ব্যক্তির সাথে হাসপাতালে দেখা করতে গেলে তিনি জানান, ”প্রথমে তারা আমাকে একটি বই পড়তে দেয়, বইটির নাম “নেপচুন ল্যাবরেটরীজ লিঃ”। বইটির শিরোনাম ঔষধ নির্দেশিকা ও মূল্য তালিকা।” তিনি আরো বলেন, “বইটি আমাকে দেওয়ার পর বইটি আমি পড়তে থাকি। কিছুক্ষণ পর সে আমাকে বলে আমি নেপচুন ল্যাবরেটরীজ লিঃ এর একজন রিপেজেন্টিভ। আমার কাছে অনেক প্রকার ঔষধ আছে এই বলে তিনি আশে পাশে সকলকে তার ব্যাগ থেকে ঐষধ বের করে দেয় আমাকেও একটা ঔষধ দেয়। ঔষধটি হাতে নিয়ে বসে থাকলে তিনি আমাকে বলে ঐষধটি খেয়ে প্যাকেটটি ফেরত দেন। এমনকি তিনি আমাকে পানি দিয়ে ঔষধটি খেতে সাহায্য করে। আমি বুঝতে পারলাম পানি প্রচুর ঠান্ডা এবং আশেপাশে অন্য কোন ব্যক্তি খায়নি। তার পর বাসটি কিছুক্ষণ যাওয়ার পর ঐ ব্যক্তিটি আমার কাছ থেকে উঠে চলে যায়। আমার কাছে বিষয়টি কেমন কেমন লাগলো তারপর ঐ রিপেজেন্টিভ আমার কাছে এসে বলেন, আপনি কত দূর যাবেন। বিষয়টি মনের ভিতরে একটু খারাপ লাগল তার পর আমি বাস থেকে নেমে যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়ে ডিঙ্গেদহ বাজারে বাস থেকে নেমে পড়ি। তারপর ১৫ মিনিট পর আরেকটি গাড়িতে উঠে আমার গন্তব্যে যাওয়ার জন্য রওনা করি। বাসে উঠার পর আমার আর যে কি কি হয়েছে তার কেন কিছু আমি জানিনা। আমি যখন সব কিছু বুঝতে পারলাম তখন দেখলাম আমি হাসপাতালে। তার পর আমার আত্নীয় স্বজনরা বলে সব ঘটনা।” তিনি আরো বলেন, ”আমার মত আর কেউ যেন এমন খপ্পরে না পড়ে সে জন্য পুলিশ প্রসাশনকে এসব চক্রকে খুঁজে বের করে শাস্তির ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।”
No comments