ঝিনাইদহে স্ত্রী হত্যার দায়ে স্বামীর যাবজ্জীবন কারাদন্ড
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি:
ঝিনাইদহে স্ত্রী রীনা খাতুন হত্যার দায়ে স্বামী রিয়াদ মুন্সিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারান্ডাদেশ দেওয়া হয়। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো: গোলাম আযম এ আদেশ দেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ২৩ নভেম্বর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সোনাদাহ গ্রামের রীনা খাতুনকে কয়েকজন ব্যক্তি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ রীনার সুরোতহাল রিপোর্ট তৈরীকালে গলায় আঙ্গুলে ছাপ দেখতে পায়। এতে পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ পোষ্ট মর্টেমের জন্য মৃতদেহটি মর্গে পাঠায়। পোষ্টমর্টেমে রীনাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে রিপোর্ট আসে। এরপর স্বামী রিয়াদ মুন্সির ভয়ে রীনার স্বজনরা মামলা করতে ভয় পায়। পুলিশ বাদি হয়ে স্বামী রিয়াদ মুন্সিকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। এসআই ইয়াসিন আলী মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। এ মামলায় ১৪ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। বিচারে দোষি প্রমানিত হওয়ায় আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
ঝিনাইদহে স্ত্রী রীনা খাতুন হত্যার দায়ে স্বামী রিয়াদ মুন্সিকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড ও ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। জরিমানা অনাদায়ে আরো ১ বছরের কারান্ডাদেশ দেওয়া হয়। বুধবার দুপুরে ঝিনাইদহ অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো: গোলাম আযম এ আদেশ দেন।
মামলার সংক্ষিপ্ত বিবরণে জানা গেছে, ২০১৩ সালের ২৩ নভেম্বর ঝিনাইদহ সদর উপজেলার সোনাদাহ গ্রামের রীনা খাতুনকে কয়েকজন ব্যক্তি ঝিনাইদহ সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে। সেসময় কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষনা করেন। খবর পেয়ে পুলিশ রীনার সুরোতহাল রিপোর্ট তৈরীকালে গলায় আঙ্গুলে ছাপ দেখতে পায়। এতে পুলিশের সন্দেহ হয়। পুলিশ পোষ্ট মর্টেমের জন্য মৃতদেহটি মর্গে পাঠায়। পোষ্টমর্টেমে রীনাকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে বলে রিপোর্ট আসে। এরপর স্বামী রিয়াদ মুন্সির ভয়ে রীনার স্বজনরা মামলা করতে ভয় পায়। পুলিশ বাদি হয়ে স্বামী রিয়াদ মুন্সিকে আসামী করে থানায় হত্যা মামলা দায়ের করে। এসআই ইয়াসিন আলী মামলাটির তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ১৯ নভেম্বর আদালতে চার্জশীট দাখিল করে। এ মামলায় ১৪ জনের স্বাক্ষ্য গ্রহণ করা হয়। বিচারে দোষি প্রমানিত হওয়ায় আসামীকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেওয়া হয়।
No comments