শিশুটি কার?
চিত্রা নিউজ অনলাইন:
নির্জন লেবুর বাগানে শীতের রাতে কনকনে ঠাণ্ডায় দাঁড়িয়ে একাকি কাঁদছিলো দেড় বছরের শিশুটি। ঘর থেকে সে আওয়াজ পেয়ে তাকে উদ্ধার করে কিংকর মিত্রের পরিবার। এরপর রাতে নাসিমা নামে এক নারীর কাছে তাকে রাখা হয়। সকালে নিয়ে যাওয়া হয় কোতোয়ালী থানায়। পুলিশ শেষমেষ তাকে ঢাকার আজিমপুরে শিশু নিবাসে পাঠিয়ে দেয়। আপাতত একটি আশ্রয় পেলেও শিশুটি এখন অভিভাবকশূন্য। সবারই তাই একটিই প্রশ্ন- শিশুটি কার?
ঘটনাটি শহরের রথখোলা মহল্লার। গত মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে কিংকর মিত্রের পরিবার শিশুর কান্নার আওয়াজ পেয়ে বাড়ির পাশের নির্জন লেবুর বাগানে তাকে দেখতে পায়। কিংকর জানান, এসময় তার পাশে একটি পুটলীতে কিছু কাপড়চোপড় রাখা ছিলো।
কোতয়ালী থানার ওসি এএফএম নাসিম জানান, সকালে এলাকাবাসী শিশুটিকে থানায় নিয়ে আসে। থানা থেকে তাকে প্রথমে ফরিদপুরের টেপাখোলায় নারী ও শিশু হেফাজতে পাঠানো হয়। কিন্তু বয়স খুবই কম হওয়ায় এখানে তাকে রাখতে রাজি হয়নি কর্তৃপক্ষ। এরপর বুধবার বিকেলে তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় ঢাকার আজিমপুরে সরকারী শিশু নিবাসে।
ওসি নাসিম জানান, শিশুটি কার সেটি তারা এখনো জানতে পারেননি। তবে পরিচয় উদ্ধারে তারা চেষ্টা চালাচ্ছেন।
নির্জন লেবুর বাগানে শীতের রাতে কনকনে ঠাণ্ডায় দাঁড়িয়ে একাকি কাঁদছিলো দেড় বছরের শিশুটি। ঘর থেকে সে আওয়াজ পেয়ে তাকে উদ্ধার করে কিংকর মিত্রের পরিবার। এরপর রাতে নাসিমা নামে এক নারীর কাছে তাকে রাখা হয়। সকালে নিয়ে যাওয়া হয় কোতোয়ালী থানায়। পুলিশ শেষমেষ তাকে ঢাকার আজিমপুরে শিশু নিবাসে পাঠিয়ে দেয়। আপাতত একটি আশ্রয় পেলেও শিশুটি এখন অভিভাবকশূন্য। সবারই তাই একটিই প্রশ্ন- শিশুটি কার?
ঘটনাটি শহরের রথখোলা মহল্লার। গত মঙ্গলবার রাত ১১টার দিকে কিংকর মিত্রের পরিবার শিশুর কান্নার আওয়াজ পেয়ে বাড়ির পাশের নির্জন লেবুর বাগানে তাকে দেখতে পায়। কিংকর জানান, এসময় তার পাশে একটি পুটলীতে কিছু কাপড়চোপড় রাখা ছিলো।
কোতয়ালী থানার ওসি এএফএম নাসিম জানান, সকালে এলাকাবাসী শিশুটিকে থানায় নিয়ে আসে। থানা থেকে তাকে প্রথমে ফরিদপুরের টেপাখোলায় নারী ও শিশু হেফাজতে পাঠানো হয়। কিন্তু বয়স খুবই কম হওয়ায় এখানে তাকে রাখতে রাজি হয়নি কর্তৃপক্ষ। এরপর বুধবার বিকেলে তাকে পাঠিয়ে দেয়া হয় ঢাকার আজিমপুরে সরকারী শিশু নিবাসে।
ওসি নাসিম জানান, শিশুটি কার সেটি তারা এখনো জানতে পারেননি। তবে পরিচয় উদ্ধারে তারা চেষ্টা চালাচ্ছেন।
No comments