ঝিনাইদহে স্বামী-শ্বাশুড়ীর বিরুদ্ধে গৃহবধুকে হত্যার অভিযোগে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার গোয়াল খালি গ্রামে স্বামী-শ্বাশুড়ীর বিরুদ্ধে গৃহবধুকে হত্যার অভিযোগ ও থানায় মামলা না নেওয়ার প্রতিবাদে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছে নিহতের স্বজনরা।
সোমবার সকালে শৈলকুপা উপজেলার ভাইট বাজারে মহাসড়কে লাশ রেখে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ করে।
নিহতের স্বজনেরা অভিযোগ করেন, প্রেমের সর্ম্পকের জেরে প্রায় ১ বছর আগে উপজেলার গোয়াল খালি গ্রামের ফিরোজ হোসেনের মেয়ে সোনিয়ার বিয়ে হয় একই গ্রামের বাদশা হোসেনের ছেলে সজিবের সাথে। বিয়ের পর থেকে সোনিয়াকে বিভিন্ন সময় নির্যাতন করে আসছিল শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এরই জের ধরে রোববার সকালে সোনিয়াকে হত্যা করে গলায় ওড়না দিয়ে ঘরে ঝুলিয়ে রেখে ঘরে তালা দিয়ে পলিয়ে যায় পরিবারের লোকজন। খবর পেয়ে নিহতের পিতা-মাতা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে এ ঘটনায় পরিবারের লোকজন থানায় হত্যা মামলা দিতে গেলে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করে। সেই সাথে আটক হওয়া শ্বাশুড়ী ও শ্বশুরকে ছেড়ে এ ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার সকালে মহাসড়কে লাশ রেখে অবরোধ করে তার স্বজনরা। পরে থানায় মামলা ও দোষিদের গ্রেফতারে পুলিশের আশ্বাসে প্রায় দেড় ঘন্টা পরে সড়ক অবরোধ তুলে নেওয়া ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শৈলকুপ সার্কেল) তারেক আল মেহেদি বলেন, গতকাল সোনিয়া আত্মহত্যা করেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া গেছে। লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে বিস্তারিত জানা যাবে। তিনি আরও বলেন, সোনিয়ার একটি ডায়রি পাওয়া গেছে সেখানে উল্লেখ আছে তার মৃত্যুর জন্য কে কে দ্বায়ি। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে হত্যার বিষয় এলে হত্যা মামলা আর আত্মহত্যার রিপোর্ট এলে আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা নেওয়া হবে।
ঝিনাইদহের শৈলকুপা উপজেলার গোয়াল খালি গ্রামে স্বামী-শ্বাশুড়ীর বিরুদ্ধে গৃহবধুকে হত্যার অভিযোগ ও থানায় মামলা না নেওয়ার প্রতিবাদে লাশ নিয়ে সড়ক অবরোধ করেছে নিহতের স্বজনরা।
সোমবার সকালে শৈলকুপা উপজেলার ভাইট বাজারে মহাসড়কে লাশ রেখে ঝিনাইদহ-কুষ্টিয়া মহাসড়ক অবরোধ করে।
নিহতের স্বজনেরা অভিযোগ করেন, প্রেমের সর্ম্পকের জেরে প্রায় ১ বছর আগে উপজেলার গোয়াল খালি গ্রামের ফিরোজ হোসেনের মেয়ে সোনিয়ার বিয়ে হয় একই গ্রামের বাদশা হোসেনের ছেলে সজিবের সাথে। বিয়ের পর থেকে সোনিয়াকে বিভিন্ন সময় নির্যাতন করে আসছিল শ্বশুরবাড়ির লোকজন। এরই জের ধরে রোববার সকালে সোনিয়াকে হত্যা করে গলায় ওড়না দিয়ে ঘরে ঝুলিয়ে রেখে ঘরে তালা দিয়ে পলিয়ে যায় পরিবারের লোকজন। খবর পেয়ে নিহতের পিতা-মাতা পুলিশে খবর দিলে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে এ ঘটনায় পরিবারের লোকজন থানায় হত্যা মামলা দিতে গেলে পুলিশ মামলা গ্রহণ না করে অপমৃত্যু মামলা রেকর্ড করে। সেই সাথে আটক হওয়া শ্বাশুড়ী ও শ্বশুরকে ছেড়ে এ ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার সকালে মহাসড়কে লাশ রেখে অবরোধ করে তার স্বজনরা। পরে থানায় মামলা ও দোষিদের গ্রেফতারে পুলিশের আশ্বাসে প্রায় দেড় ঘন্টা পরে সড়ক অবরোধ তুলে নেওয়া ঝিনাইদহের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (শৈলকুপ সার্কেল) তারেক আল মেহেদি বলেন, গতকাল সোনিয়া আত্মহত্যা করেছিল বলে প্রাথমিক তদন্তে পাওয়া গেছে। লাশের ময়নাতদন্ত করা হয়েছে ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে বিস্তারিত জানা যাবে। তিনি আরও বলেন, সোনিয়ার একটি ডায়রি পাওয়া গেছে সেখানে উল্লেখ আছে তার মৃত্যুর জন্য কে কে দ্বায়ি। ময়নাতদন্তের রিপোর্টে হত্যার বিষয় এলে হত্যা মামলা আর আত্মহত্যার রিপোর্ট এলে আত্মহত্যার প্ররোচনার মামলা নেওয়া হবে।
No comments