ইবির ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের উর্ধমূখী সম্প্রসারনের উদ্বোধন
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ে (ইবি) ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের উর্ধমূখী সমপ্রসারণের শুভ উদে¦াধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১ টায় ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী এর উদে¦াধন করেন। ৫৩৭ কোটি মেগা প্রকল্পের আওতায় রয়েছে এই ব্যবসায় প্রশাসন ভবন।
প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা যায়, বিশ^বিদ্যালয়ের ৫৩৭ কোটি মেগা প্রকল্প থেকে ইতোমধ্যে ৯টি টেন্ডার সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ২য় টেন্ডারের কাজ হিসেবে ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের ৫ ও ৬ তলার উর্ধমূখী সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়েছে। যার জন্য ৯কোটি ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ করা হয়েছে। একই সাথে এই ভবনে দুটি উন্নতমানের লিফট স্থাপন করা হবে। সনেস ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির নেওয়া এই উর্ধমূখী কাজ ২ বছরের মধ্যে শেষ করবে বলে আশ^াস দিয়েছেন। তাছাড়া চলমান মেগা প্রকল্পের কাজ আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যে বিশ^বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজের টেন্ডার সম্পন্ন করা হবে। যেখানে ছাত্রদের জন্য ৩টি ও ছাত্রীদের জন্য ২টি ১০ তলা বিশিষ্ট মোট ৫ টি আবাসিক হল করা হবে। যার মাধ্যমে ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীদের আবাসিকের ব্যবস্থা করা হবে।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসানের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেজিস্ট্রার এস এম আব্দুল লতিফ, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. অরবিন্দ সাহা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও পরিবহন প্রশাসক প্রফেসর ড. রেজওয়ানুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল, ছাত্র উপদেষ্টা ও (দায়িত¦প্রাপ্ত) প্রক্টর প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন. প্রফেসর ড. জাকারিয়া রহমান, প্রফেসর ড. কাজী আখতার হোসেন, প্রফেসর ড. মাহবুবুল আরফীন, প্রফেসর ড. মাহবুবর রহামান সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘ বিশ^বিদ্যালয়ের পূর্বের ৬ টি প্রজেক্টের অর্থ মিলিয়েও তার থেকে প্রায় ৫গুণ বেশি অর্থ বর্তমান মেগা প্রজেক্টে। যা বিশ^বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত এবং একাডেমিক উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে নানামূখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে যেগুলো মোকাবেলা করতে আমাদের সমবেত ইচ্ছা ও তৎপরতার মূল্য রয়েছে। এই মেগা প্রজেক্ট বিশ^বিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় সম্পদ। তাই বিশ^বিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থে এর বৈপ্লবিক অবকাঠামোগত পরিবর্তন আনতে এই ব্যবসায় প্রশাসনের উর্ধমূখী কাজ হলো দৃশ্যমান বাস্তবতা।’
ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ে (ইবি) ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের উর্ধমূখী সমপ্রসারণের শুভ উদে¦াধন করা হয়েছে। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১ টায় ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী এর উদে¦াধন করেন। ৫৩৭ কোটি মেগা প্রকল্পের আওতায় রয়েছে এই ব্যবসায় প্রশাসন ভবন।
প্রকৌশল অফিস সূত্রে জানা যায়, বিশ^বিদ্যালয়ের ৫৩৭ কোটি মেগা প্রকল্প থেকে ইতোমধ্যে ৯টি টেন্ডার সম্পন্ন করা হয়েছে। এর মধ্যে ২য় টেন্ডারের কাজ হিসেবে ব্যবসায় প্রশাসন ভবনের ৫ ও ৬ তলার উর্ধমূখী সম্প্রসারণের কাজ শুরু হয়েছে। যার জন্য ৯কোটি ৬০ লক্ষ টাকা বরাদ্ধ করা হয়েছে। একই সাথে এই ভবনে দুটি উন্নতমানের লিফট স্থাপন করা হবে। সনেস ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানির নেওয়া এই উর্ধমূখী কাজ ২ বছরের মধ্যে শেষ করবে বলে আশ^াস দিয়েছেন। তাছাড়া চলমান মেগা প্রকল্পের কাজ আগামী ৪-৫ মাসের মধ্যে বিশ^বিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ণ সকল কাজের টেন্ডার সম্পন্ন করা হবে। যেখানে ছাত্রদের জন্য ৩টি ও ছাত্রীদের জন্য ২টি ১০ তলা বিশিষ্ট মোট ৫ টি আবাসিক হল করা হবে। যার মাধ্যমে ৮০ শতাংশ শিক্ষার্থীদের আবাসিকের ব্যবস্থা করা হবে।
পরিকল্পনা ও উন্নয়ন বিভাগের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসানের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে রেজিস্ট্রার এস এম আব্দুল লতিফ, ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. অরবিন্দ সাহা উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও পরিবহন প্রশাসক প্রফেসর ড. রেজওয়ানুল ইসলাম, ভারপ্রাপ্ত প্রধান প্রকৌশলী আলিমুজ্জামান টুটুল, ছাত্র উপদেষ্টা ও (দায়িত¦প্রাপ্ত) প্রক্টর প্রফেসর ড. পরেশ চন্দ্র বর্ম্মন. প্রফেসর ড. জাকারিয়া রহমান, প্রফেসর ড. কাজী আখতার হোসেন, প্রফেসর ড. মাহবুবুল আরফীন, প্রফেসর ড. মাহবুবর রহামান সহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক ও কর্মকর্তা-কর্মচারী উপস্থিত ছিলেন।
উদ্বোধনকালে ভিসি প্রফেসর ড. হারুন-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘ বিশ^বিদ্যালয়ের পূর্বের ৬ টি প্রজেক্টের অর্থ মিলিয়েও তার থেকে প্রায় ৫গুণ বেশি অর্থ বর্তমান মেগা প্রজেক্টে। যা বিশ^বিদ্যালয়ের অবকাঠামোগত এবং একাডেমিক উন্নয়নের জন্য সর্বোচ্চ ভূমিকা রাখবে। প্রকল্প বাস্তবায়নে নানামূখী চ্যালেঞ্জ রয়েছে যেগুলো মোকাবেলা করতে আমাদের সমবেত ইচ্ছা ও তৎপরতার মূল্য রয়েছে। এই মেগা প্রজেক্ট বিশ^বিদ্যালয়ের সবচেয়ে বড় সম্পদ। তাই বিশ^বিদ্যালয়ের বৃহত্তর স্বার্থে এর বৈপ্লবিক অবকাঠামোগত পরিবর্তন আনতে এই ব্যবসায় প্রশাসনের উর্ধমূখী কাজ হলো দৃশ্যমান বাস্তবতা।’
No comments