ঝিনাইদহে করোনা প্রতিরাধে ২ চিত্র শিল্পীর স্বেচ্ছাশ্রম
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
মহামারি করোনা ভাইরাসে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কম হলেও দেশজুড়ে যেন চলছে অঘোষিত লকডাইন। ঝিনাইদহেও এর ব্যতিক্রম নয়। বন্ধ রয়েছে জেলার সকল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, দোকান পাট। তবে খোলা রয়েছে মুদি দোকান, ঔষধ ফার্মেসী ও কিছু কাঁচা বাজার। এতে করোনার সংক্রমন থেকেই যাচ্ছে। করোনার এই সংক্রমন রোধে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে কাজ করে চলেছেন ২ জন চিত্র শিল্পী নিধির বিশ্বাস ও শাহীন চারুদেশ। গত ২ দিন ধরে শহরের পুরাতন ডিসি কোর্ট এলাকা, পায়রা চত্বর, আরাপপুর, প্রেরণা একাত্তর চত্বর, নতুন হাটখোলাসহ বিভিন্ন স্থানে দোকানের সামনে বৃত্ত একে চলেছেন। দোকানে বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে আসা ক্রেতাদের সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখতে ৩ ফিট দুরে দুরে বিত্ত আকা হয়েছে। বৃত্ত’র মধ্য থেকে ক্রেতারা তাদের পন্যসামগ্রী কিনছেন।
সচেতনতা মুলক এই কর্মসূচীতে খুশি শহরবাসী। শহরের পুরাতন ডিসি কোর্ট এলাকার একটি দোকানে আসা ক্রেতা বশির উদ্দিন বলেন, দোকানের সামনে বৃত্ত আঁকার কারণে আমরাও সচেতন হয়েছি। কেননা অন্যান্য সময় দোকানে গেলে একে অন্যের কাছা-কাছি থাকতাম। সেই অভ্যাস এখনও পরিবর্তণ হয়নি। বৃত্ত দেখে করোনার কথা মনে করে আমরা তা মেনে চলেছি। এ ধরনের উদ্যোগ জেলার অন্যান্য উপজেলায় গ্রহণ করা হলে কিছুটা হলেও করোনার প্রতিরোধ করা সম্ভব।
এ ব্যাপারে চিত্র শিল্পী নিধির বিশ্বাস বলেন, অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে আমার মত অন্যান্য চিত্র শিল্পীদের আয়ও কমে গেছে। বাড়িতে বসে ছিলাম। হঠাৎ মনে হলো মানুষের উপকারে কিছু করতে হবে, সেই ভাবনা থেকেই চালু থাকা প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সামনে বৃত্ত আকা শুরু করেছি। আর আমাদের এই কাজে সহযোগিতা করেছেন ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
মহামারি করোনা ভাইরাসে ভয়াবহ পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। বাংলাদেশে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা কম হলেও দেশজুড়ে যেন চলছে অঘোষিত লকডাইন। ঝিনাইদহেও এর ব্যতিক্রম নয়। বন্ধ রয়েছে জেলার সকল ব্যবসায় প্রতিষ্ঠান, দোকান পাট। তবে খোলা রয়েছে মুদি দোকান, ঔষধ ফার্মেসী ও কিছু কাঁচা বাজার। এতে করোনার সংক্রমন থেকেই যাচ্ছে। করোনার এই সংক্রমন রোধে সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখতে কাজ করে চলেছেন ২ জন চিত্র শিল্পী নিধির বিশ্বাস ও শাহীন চারুদেশ। গত ২ দিন ধরে শহরের পুরাতন ডিসি কোর্ট এলাকা, পায়রা চত্বর, আরাপপুর, প্রেরণা একাত্তর চত্বর, নতুন হাটখোলাসহ বিভিন্ন স্থানে দোকানের সামনে বৃত্ত একে চলেছেন। দোকানে বা ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানে আসা ক্রেতাদের সামাজিক দুরুত্ব বজায় রাখতে ৩ ফিট দুরে দুরে বিত্ত আকা হয়েছে। বৃত্ত’র মধ্য থেকে ক্রেতারা তাদের পন্যসামগ্রী কিনছেন।
সচেতনতা মুলক এই কর্মসূচীতে খুশি শহরবাসী। শহরের পুরাতন ডিসি কোর্ট এলাকার একটি দোকানে আসা ক্রেতা বশির উদ্দিন বলেন, দোকানের সামনে বৃত্ত আঁকার কারণে আমরাও সচেতন হয়েছি। কেননা অন্যান্য সময় দোকানে গেলে একে অন্যের কাছা-কাছি থাকতাম। সেই অভ্যাস এখনও পরিবর্তণ হয়নি। বৃত্ত দেখে করোনার কথা মনে করে আমরা তা মেনে চলেছি। এ ধরনের উদ্যোগ জেলার অন্যান্য উপজেলায় গ্রহণ করা হলে কিছুটা হলেও করোনার প্রতিরোধ করা সম্ভব।
এ ব্যাপারে চিত্র শিল্পী নিধির বিশ্বাস বলেন, অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকার কারণে আমার মত অন্যান্য চিত্র শিল্পীদের আয়ও কমে গেছে। বাড়িতে বসে ছিলাম। হঠাৎ মনে হলো মানুষের উপকারে কিছু করতে হবে, সেই ভাবনা থেকেই চালু থাকা প্রতিটি প্রতিষ্ঠানের সামনে বৃত্ত আকা শুরু করেছি। আর আমাদের এই কাজে সহযোগিতা করেছেন ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথ।
No comments