করোনা প্রতিরোধে হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত ও বিতরণ করল ইবি
তরিকুল ইসলাম, ইবিঃ করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ ও সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগ কর্তৃক হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত ও বিতরণ করা হয়েছে।
গত মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) ও বুধবার (২৫ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এক হাজার দুইশত বোতল এবং নিজ বিভাগের অর্থায়নে আড়াই শত হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত ও বিতরণ করা হয়েছে ৷ হ্যান্ড স্যানিটাইজার হিসেবে ১০ লিটার দ্রবণ পদ্ধতিতে ৯৬ % ইথানল ৮৩৩৩ মিলিলিটার, ৩ % হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ৪১.৭ মিলিলিটার এবং ৯৮ % গ্লিসারিন ১৪৫ মিলিলিটার ১৫০০ মিলিলিটার বিশুদ্ধ পানির সাথে মিশ্রিত করা হয় ৷ অতঃপর প্রস্তুতকৃত তরল স্যানিটাইজার ৫০ মিলিলিটার বোতলে প্যাক করা হয় ৷
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২৪ মার্চ) এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর- রশীদ আসকারী ৷ এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য ড. শাহিনুর রহমান ও প্রক্টর ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন ৷
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে তৈরিকৃত এসব স্যানিটাইজার ক্যাম্পাসে অবস্থানরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন ৷
ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের পরীক্ষাগারে এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা হয়েছে। বিভাগীয় শিক্ষক প্রফেসর ড. হাফিজুর রহমানের তত্ত্বাবধানে ওই বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা এই স্যানিটাইজার তৈরি এবং বিতরণে অংশগ্রহণ করেন।
এ ব্যাপারে অধ্যাপক ড. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘নাগরিক সচেতনতার জায়গা থেকে আমরা এ হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি কার্যক্রমে অংশ নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা ও অর্থায়নে এটি করা হয়েছে ৷ এছাড়াও আমদের নিজ বিভাগের অর্থায়নে আড়াই শত বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করেছি যা বিনামূল্যে সাধারণ জনগণের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন বলেন, ‘দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, সামাজিক দায়বদ্ধতার বিবেচনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জরুরি সিন্ডিকেট সভায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেল গঠন করেছে ৷ উক্ত কমিটির তত্ত্বাবধানে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগিতায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা হয়েছে এবং তা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে সাধারণ জনগণের মাঝেও বিতরণ করা হয়েছে। আতঙ্ক নয় বরং সচেতনতাই পারে করোনা প্রতিরোধ করতে ৷'
গত মঙ্গলবার (২৪ মার্চ) ও বুধবার (২৫ মার্চ) বিশ্ববিদ্যালয়ের ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে এক হাজার দুইশত বোতল এবং নিজ বিভাগের অর্থায়নে আড়াই শত হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত ও বিতরণ করা হয়েছে ৷ হ্যান্ড স্যানিটাইজার হিসেবে ১০ লিটার দ্রবণ পদ্ধতিতে ৯৬ % ইথানল ৮৩৩৩ মিলিলিটার, ৩ % হাইড্রোজেন পারঅক্সাইড ৪১.৭ মিলিলিটার এবং ৯৮ % গ্লিসারিন ১৪৫ মিলিলিটার ১৫০০ মিলিলিটার বিশুদ্ধ পানির সাথে মিশ্রিত করা হয় ৷ অতঃপর প্রস্তুতকৃত তরল স্যানিটাইজার ৫০ মিলিলিটার বোতলে প্যাক করা হয় ৷
উল্লেখ্য, গত সোমবার (২৪ মার্চ) এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. হারুন-অর- রশীদ আসকারী ৷ এ সময় উপস্থিত ছিলেন মাননীয় উপ-উপাচার্য ড. শাহিনুর রহমান ও প্রক্টর ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন ৷
বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থায়নে তৈরিকৃত এসব স্যানিটাইজার ক্যাম্পাসে অবস্থানরত শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ক্যাম্পাস পার্শ্ববর্তী বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষের মাঝে বিতরণ করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন ৷
ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের পরীক্ষাগারে এই হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা হয়েছে। বিভাগীয় শিক্ষক প্রফেসর ড. হাফিজুর রহমানের তত্ত্বাবধানে ওই বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীরা এই স্যানিটাইজার তৈরি এবং বিতরণে অংশগ্রহণ করেন।
এ ব্যাপারে অধ্যাপক ড. হাফিজুর রহমান বলেন, ‘নাগরিক সচেতনতার জায়গা থেকে আমরা এ হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি কার্যক্রমে অংশ নিয়েছি। বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে সার্বিক সহযোগিতা ও অর্থায়নে এটি করা হয়েছে ৷ এছাড়াও আমদের নিজ বিভাগের অর্থায়নে আড়াই শত বোতল হ্যান্ড স্যানিটাইজার প্রস্তুত করেছি যা বিনামূল্যে সাধারণ জনগণের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর এবং করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেলের আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. পরেশ চন্দ্র বর্মন বলেন, ‘দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে, সামাজিক দায়বদ্ধতার বিবেচনায় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জরুরি সিন্ডিকেট সভায় করোনা ভাইরাস প্রতিরোধ সেল গঠন করেছে ৷ উক্ত কমিটির তত্ত্বাবধানে ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের সহযোগিতায় হ্যান্ড স্যানিটাইজার তৈরি করা হয়েছে এবং তা বিশ্ববিদ্যালয়ে এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশে সাধারণ জনগণের মাঝেও বিতরণ করা হয়েছে। আতঙ্ক নয় বরং সচেতনতাই পারে করোনা প্রতিরোধ করতে ৷'
No comments