ঝিনাইদহে প্রতারনা ও অবৈধ ভাবে অর্থবানিজ্য, হয়রানি করে ইট ভাটা দখলে নেওয়ার পায়তারার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহে প্রতারনা ও অবৈধ ভাবে অর্থবানিজ্য, হয়রানি করে ইট ভাটা দখলে নেওয়ার পায়তারার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ইট ভাটা মালিক আবুল কাশেম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝিনাইদহ প্রেস কøাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, পিতা মোশারফ হোসেন, কে এম তহিদুল ইসলাম, পিতা আব্দুর রাজ্জাক খান উভয়ের বাড়ি সদর উপজেলার বানিয়া কান্দর গ্রামে তারা আমার মালিকানাধীন মেসার্স কাশেম ব্রিকস পরিচালনায় বাধা সৃষ্টি করে অর্থবানিজ্যের উদ্দেশ্যে হয়রানি ও প্রতারনা করে ইট ভাটাটি দখল করার পায়তারা করে আসছে।
আমি তাহাদের নিকট হতে বিভিন্ন সময়ে ধার বাবদ ১ কোটি ১২ লক্ষ ৬১ হাজার টাকা নিয়ে থাকি। কিন্তু এই টাকার সুদসহ আমি পরিশোধ করার পর আামার নিকট ৬২ লক্ষ টাকা তাদের পাওনা আছে। আমি ঋন মুক্ত হওয়ার জন্য ভাটার মূল্য ১ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা ধরে পাওনা বাকি টাকা কর্তন করে ৫০% মালিকানা তাদের দিতে চুক্তিবদ্ধ হই। কিন্তু তারা বিজ্ঞ ঝিনাইদহ যুগ্ম জেলা জজ আদালত ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আমার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা পাওনা আছে বলে মিথ্যা মামলা দায়ের করে। আদালত উভয় পক্ষকে মিলে মিশে ভাটা পরিচালনার আদেশ দিলেও তা না মেনে ইট ভাটার সকল কার্যক্রম তারা জোর পূর্বক বন্ধ করে দিয়েছে এবং টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন সময় হুমকী ধামকি দিয়ে আসছে।
আবুল কাশেম আরো জানান, আমি মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও ইটভাটা পরিচালনাসহ আমার পরিবারের সকলের জীবনের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
ঝিনাইদহে প্রতারনা ও অবৈধ ভাবে অর্থবানিজ্য, হয়রানি করে ইট ভাটা দখলে নেওয়ার পায়তারার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছে ইট ভাটা মালিক আবুল কাশেম।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ঝিনাইদহ প্রেস কøাব মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
সংবাদ সম্মেলনে আবুল কাশেম লিখিত বক্তব্যে অভিযোগ করে বলেন, মোঃ আব্দুল্লাহ আল মামুন, পিতা মোশারফ হোসেন, কে এম তহিদুল ইসলাম, পিতা আব্দুর রাজ্জাক খান উভয়ের বাড়ি সদর উপজেলার বানিয়া কান্দর গ্রামে তারা আমার মালিকানাধীন মেসার্স কাশেম ব্রিকস পরিচালনায় বাধা সৃষ্টি করে অর্থবানিজ্যের উদ্দেশ্যে হয়রানি ও প্রতারনা করে ইট ভাটাটি দখল করার পায়তারা করে আসছে।
আমি তাহাদের নিকট হতে বিভিন্ন সময়ে ধার বাবদ ১ কোটি ১২ লক্ষ ৬১ হাজার টাকা নিয়ে থাকি। কিন্তু এই টাকার সুদসহ আমি পরিশোধ করার পর আামার নিকট ৬২ লক্ষ টাকা তাদের পাওনা আছে। আমি ঋন মুক্ত হওয়ার জন্য ভাটার মূল্য ১ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা ধরে পাওনা বাকি টাকা কর্তন করে ৫০% মালিকানা তাদের দিতে চুক্তিবদ্ধ হই। কিন্তু তারা বিজ্ঞ ঝিনাইদহ যুগ্ম জেলা জজ আদালত ও সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে আমার বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ ৮৬ হাজার টাকা পাওনা আছে বলে মিথ্যা মামলা দায়ের করে। আদালত উভয় পক্ষকে মিলে মিশে ভাটা পরিচালনার আদেশ দিলেও তা না মেনে ইট ভাটার সকল কার্যক্রম তারা জোর পূর্বক বন্ধ করে দিয়েছে এবং টাকা পরিশোধের জন্য বিভিন্ন সময় হুমকী ধামকি দিয়ে আসছে।
আবুল কাশেম আরো জানান, আমি মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও ইটভাটা পরিচালনাসহ আমার পরিবারের সকলের জীবনের নিরাপত্তার জন্য প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষন করছি।
No comments