করোনাই আক্রান্ত ইবির শিক্ষার্থী যায়েদ
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের যায়েদ নামে এক শিক্ষার্থী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। গত সোমবার ঢাকা পিজি হসপিটাল থেকে তাকে টেস্ট করানো হলে পজেটিভ দেখায়। বর্তমানে তাকে ঢাকার মুগদা জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তার পরিবার। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, যায়েদের শারীরিক অবস্থা খারাপ দেখালে প্রাথমিক ভাবে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু শারীরিক উন্নতি না হওয়াতে তাকে ঢাকা পিজি হসপিটালে করোনা পরিক্ষা করা হয়। তাতে তার করোনা আক্রান্ত হয়েছে বলে পজেটিভ দেখায়। পরবর্তীতে তার পরিবার ঢাকার মুগদা জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করায়। কিন্তু সেখানে উন্নতমানের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না বলে দাবি করেন তার পরিবার।
এবিষয়ে যায়েদের মেজো ভাই আবু সাইদ বলেন, আমার ভাইয়ের চিকিৎসা জন্য নাপা এবং প্যারাসিটামল দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া একটি মাত্র এন্টিভায়টিক ঔষধ দেওয়া হয়েছে যেটা আমরা বাহির থেকে ক্রয় করে নিয়ে এসেছি। এছাড়া মুগদা জেনারেল হসপিটালে একটি মাত্র ডাক্তার আছে যিনি দিনে একবার করে আমার ভাইয়ের চিকিৎসা জন্য আসেন এবং তিনটা নার্স রয়েছে যারা মাঝে মাঝে সেবা দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, বর্তমানে যায়েদের পরিবার বরিশাল জেলার উজিরপুর থানায় বসবাস করেন। তার পিতা একজন শিক্ষক। তিন ভাইয়ের মধ্যে যায়েদ সবার বড়। তার সুস্থতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনসহ সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে তার পরিবার দোয়া চেয়েছেন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের যায়েদ নামে এক শিক্ষার্থী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে। গত সোমবার ঢাকা পিজি হসপিটাল থেকে তাকে টেস্ট করানো হলে পজেটিভ দেখায়। বর্তমানে তাকে ঢাকার মুগদা জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করিয়ে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে বলে জানান তার পরিবার। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থা অবনতির দিকে।
পরিবার সূত্রে জানা যায়, যায়েদের শারীরিক অবস্থা খারাপ দেখালে প্রাথমিক ভাবে তাকে চিকিৎসা দেওয়া হয়। কিন্তু শারীরিক উন্নতি না হওয়াতে তাকে ঢাকা পিজি হসপিটালে করোনা পরিক্ষা করা হয়। তাতে তার করোনা আক্রান্ত হয়েছে বলে পজেটিভ দেখায়। পরবর্তীতে তার পরিবার ঢাকার মুগদা জেনারেল হসপিটালে ভর্তি করায়। কিন্তু সেখানে উন্নতমানের চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে না বলে দাবি করেন তার পরিবার।
এবিষয়ে যায়েদের মেজো ভাই আবু সাইদ বলেন, আমার ভাইয়ের চিকিৎসা জন্য নাপা এবং প্যারাসিটামল দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া একটি মাত্র এন্টিভায়টিক ঔষধ দেওয়া হয়েছে যেটা আমরা বাহির থেকে ক্রয় করে নিয়ে এসেছি। এছাড়া মুগদা জেনারেল হসপিটালে একটি মাত্র ডাক্তার আছে যিনি দিনে একবার করে আমার ভাইয়ের চিকিৎসা জন্য আসেন এবং তিনটা নার্স রয়েছে যারা মাঝে মাঝে সেবা দিচ্ছেন।
উল্লেখ্য, বর্তমানে যায়েদের পরিবার বরিশাল জেলার উজিরপুর থানায় বসবাস করেন। তার পিতা একজন শিক্ষক। তিন ভাইয়ের মধ্যে যায়েদ সবার বড়। তার সুস্থতার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনসহ সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের কাছে তার পরিবার দোয়া চেয়েছেন।
No comments