ঝিনাইদহের আদর্শপাড়ায় জমিতে বাঁধ দিয়ে জলবদ্ধতার সৃষ্টি ॥ ভোগান্তিতে এলাকাবাসী
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঝিনাইদহ শহরের পৌর এলাকার আদর্শপাড়ার কবি সুকান্ত সড়ক সংলগ্ন (কৃষ্ণ নগর পাড়া) ডা. দুলাল কুমার চক্রবর্তী এর বাড়ির পেছনের মহল্লায় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি তার বাস্ত জমিতে বাধ দিয়ে জলবদ্ধতার শিকার হয়েছেন ওই মহল্লাবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই মহল্লার রেজাউল করিমের বাড়ির পাশে সাইফুল ইসলাম শিমুলের বাড়ি। মহল্লার মধ্যে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ বাধ দেওয়ার কারণে মহল্লাবাসী রেজাউল করিমসহ একাধিক ব্যক্তির বাড়িতে একটু বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এমনকি অনেকের ঘরের মধ্যে পানি প্রবেশ করতে দেখা গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ২৮ জুন তারিখে।
ঝিনাইদহ শহরের পৌর এলাকার আদর্শপাড়ার কবি সুকান্ত সড়ক সংলগ্ন (কৃষ্ণ নগর পাড়া) ডা. দুলাল কুমার চক্রবর্তী এর বাড়ির পেছনের মহল্লায় এক প্রভাবশালী ব্যক্তি তার বাস্ত জমিতে বাধ দিয়ে জলবদ্ধতার শিকার হয়েছেন ওই মহল্লাবাসী।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, ওই মহল্লার রেজাউল করিমের বাড়ির পাশে সাইফুল ইসলাম শিমুলের বাড়ি। মহল্লার মধ্যে বৃষ্টির পানি নিষ্কাশনের একমাত্র পথ বাধ দেওয়ার কারণে মহল্লাবাসী রেজাউল করিমসহ একাধিক ব্যক্তির বাড়িতে একটু বৃষ্টি হলেই জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হচ্ছে। এমনকি অনেকের ঘরের মধ্যে পানি প্রবেশ করতে দেখা গেছে। ঘটনাটি ঘটেছিল গত ২৮ জুন তারিখে।
এব্যাপারে স্থানীয় মহল্লাবাসী প্রভাবশালী সাইফুল ইসলাম শিমুল এর বাধ অপসারণ করার দাবি জানালে প্রতিবেশি রেজাউল করিমের উপর অতর্কিতভাবে হামলা করার চেষ্টা করে। সেসময় তার বাড়ির বারান্দার গেট গ্রিল ভাংচুর ও বিশাল নামের এক যুবকের শারীরিকভাবে লঞ্চিত করে এবং অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে। যার ভিডিও ইতিমধ্যে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেসবুক) ভাইরাল হয়েছে।
এ ঘটনার পর পৌর মেয়র সাইদুল করিম মিন্টুকে বিষয়টি জানালে তিনি তাৎক্ষণিকভাবে ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে পরিবেশ শান্ত করেন। পাশাপশি তিনি ড্রেন নির্মাণের আশ্বাস এবং বাধ অপসারণের নির্দেশ দেন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি তদন্ত এমদাদুল হক বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক দেখা গেছে। তবে বাধ অপসারণের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি যে বাড়িটি ভাংচুর হয়েছে তার সংস্কার করে দেওয়ার জন্য বিবাদী পক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে নির্দেশ অমান্য করে অদ্যবদি বাঁধ অপসারণ করেনি তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পূনরায় বৃষ্টি হওয়ায় আবারও ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ফলে ওই এলাকায় বসবাসকারী মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভুক্তভোগিরা জানায়, এসমস্যা দ্রুত সমাধান না হলে যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। দূর্ঘটনা এড়াতে এলাকাবাসী প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
এ ব্যাপারে ঝিনাইদহ সদর থানার ওসি তদন্ত এমদাদুল হক বলেন, ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি স্বাভাবিক দেখা গেছে। তবে বাধ অপসারণের কথা বলা হয়েছে। পাশাপাশি যে বাড়িটি ভাংচুর হয়েছে তার সংস্কার করে দেওয়ার জন্য বিবাদী পক্ষকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। কিন্তু সে নির্দেশ অমান্য করে অদ্যবদি বাঁধ অপসারণ করেনি তারা।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে পূনরায় বৃষ্টি হওয়ায় আবারও ওই এলাকায় জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়। ফলে ওই এলাকায় বসবাসকারী মানুষের চরম ভোগান্তি পোহাতে হয়। ভুক্তভোগিরা জানায়, এসমস্যা দ্রুত সমাধান না হলে যে কোন সময় ঘটে যেতে পারে বড় ধরনের দূর্ঘটনা। দূর্ঘটনা এড়াতে এলাকাবাসী প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।
No comments