এক বছরে আপন দুই ভাই সহ মারা গেছেন ২০ জন শৈলকুপায় অরক্ষিত বনেই ছাড়া হলো বিষধর গোখরা
এম এ কবীর,ঝিনাইদহ -
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় একটি খালের ধার থেকে উদ্ধার বিষধর গোখরা বনবিভাগ সংরক্ষিত কোন বনে না ছেড়ে সেখানকারই একটি বাগানে রেখে আসে! এ নিয়ে আতংক তৈরী হয়েছে মানুষের মনে।
জানা গেছে, শৈলকুপার ৬নং সারুটিয়া ইউনিয়নের মৌকুড়ী গ্রামে একটি খালের ধার কেসমত শেখ নামের এক ব্যক্তি মটি খুড়ে একটি বড় সাপ সহ ৭০টি সাপের বাচ্চা ধরে আনে এবং নিজের আয়ত্বে রাখেন । এর মধ্যে মারা যায় ৩০টি বাচ্চা ।
স্থানীয়দের মাধ্যমে বনবিভাগ খবর পেলে বনবিভাগের শৈলকুপা শাখার এমএলএসএস আয়ুব হোসেন তা নিয়ে একই এলাকার একটি মেহগনী বাগানে সাপগুলো ছেড়ে দিয়ে আসে।
এরপর থেকে এলাকার কোন মানুষ ঐ বাগান এলাকায় চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
গ্রামের কৃষানী রাজিয়া খাতুন জানান, গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে ৪০টি বিষধর সাপের বাচ্চা ছেড়ে দেয়ার পর থেকে তার কোন সন্তান ভয়ে মাঠে যাচ্ছে না।
৬নং সারুটিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান মামুন জানান তার ইউনিয়নে বিষধর সাপ অবমুক্ত করার বন বিভাগের কোন জায়গা নেই। এলাকাবাসির সাথে কোন আলোচনা না করে ৪০টি বিষধর সাপ ছেড়ে দেয়ায় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ ধরনের কাজ করার আগে তার সাথে আলোচনার দরকার ছিল।
গত বছর একই পরিবারের আপন দুই ভাই সহ ২০ ব্যক্তি সাপের কামড়ে মারা যায় বলে তিনি জানান।
শৈলকুপা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, তাদের এক কর্মচারী আয়ুব হোসেন সোমবার সকালে শৈলকুপার মৌকুড়ী গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে ৪০টি গোখরা সাপের বাচ্চা অবমুক্ত(!) করেছে। বন বিভাগের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া বিষধর সাপ ছাড়ার কোন নিয়ম আছে কিনাএ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন মাঠের জলাশয়ের পাশে ও খালের ধারে সাপ অবমুক্ত করার বিধান রয়েছে।
শৈলকুপা বন বিভাগের এমএলএসএস আয়ুব হোসেন জানান, তিনি হুকুমের গোলাম। তার স্যার তাকে মৌকুড়ী গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে উদ্ধার হওয়া ৪০টি গোখরা সাপের বাচ্চা অবমুক্তের নির্দেশ দেয়ার পর তিনি তা পালন করেছেন বলে জানান।
ঝিনাইদহের শৈলকুপায় একটি খালের ধার থেকে উদ্ধার বিষধর গোখরা বনবিভাগ সংরক্ষিত কোন বনে না ছেড়ে সেখানকারই একটি বাগানে রেখে আসে! এ নিয়ে আতংক তৈরী হয়েছে মানুষের মনে।
জানা গেছে, শৈলকুপার ৬নং সারুটিয়া ইউনিয়নের মৌকুড়ী গ্রামে একটি খালের ধার কেসমত শেখ নামের এক ব্যক্তি মটি খুড়ে একটি বড় সাপ সহ ৭০টি সাপের বাচ্চা ধরে আনে এবং নিজের আয়ত্বে রাখেন । এর মধ্যে মারা যায় ৩০টি বাচ্চা ।
স্থানীয়দের মাধ্যমে বনবিভাগ খবর পেলে বনবিভাগের শৈলকুপা শাখার এমএলএসএস আয়ুব হোসেন তা নিয়ে একই এলাকার একটি মেহগনী বাগানে সাপগুলো ছেড়ে দিয়ে আসে।
এরপর থেকে এলাকার কোন মানুষ ঐ বাগান এলাকায় চলাচল বন্ধ করে দিয়েছে।
গ্রামের কৃষানী রাজিয়া খাতুন জানান, গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে ৪০টি বিষধর সাপের বাচ্চা ছেড়ে দেয়ার পর থেকে তার কোন সন্তান ভয়ে মাঠে যাচ্ছে না।
৬নং সারুটিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মাহমুদুল হাসান মামুন জানান তার ইউনিয়নে বিষধর সাপ অবমুক্ত করার বন বিভাগের কোন জায়গা নেই। এলাকাবাসির সাথে কোন আলোচনা না করে ৪০টি বিষধর সাপ ছেড়ে দেয়ায় তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন।
এ ধরনের কাজ করার আগে তার সাথে আলোচনার দরকার ছিল।
গত বছর একই পরিবারের আপন দুই ভাই সহ ২০ ব্যক্তি সাপের কামড়ে মারা যায় বলে তিনি জানান।
শৈলকুপা বন বিভাগের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, তাদের এক কর্মচারী আয়ুব হোসেন সোমবার সকালে শৈলকুপার মৌকুড়ী গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে ৪০টি গোখরা সাপের বাচ্চা অবমুক্ত(!) করেছে। বন বিভাগের নির্দিষ্ট স্থান ছাড়া বিষধর সাপ ছাড়ার কোন নিয়ম আছে কিনাএ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন মাঠের জলাশয়ের পাশে ও খালের ধারে সাপ অবমুক্ত করার বিধান রয়েছে।
শৈলকুপা বন বিভাগের এমএলএসএস আয়ুব হোসেন জানান, তিনি হুকুমের গোলাম। তার স্যার তাকে মৌকুড়ী গ্রামের মাঠের একটি মেহগনী বাগানে উদ্ধার হওয়া ৪০টি গোখরা সাপের বাচ্চা অবমুক্তের নির্দেশ দেয়ার পর তিনি তা পালন করেছেন বলে জানান।
No comments