১১ ডিসেম্বর সকাল ১১ টাই শহিদ নূর আলী কলেজ প্রাঙ্গণে হাজারও মানুষের ভালোবাসাই চিরবিদায় বর্ষীয়ান সাংবাদিক মোস্তফা আবদুল জলিল
" হুসাইন কবীর সুজন "
ঝিনাইদহ কালীগঞ্জের বর্ষিয়ান সাংবাদিক মোস্তফা আবদুল জলিল এর শেষ বিদায়। সকাল ১১ টার সময় শহিদ নূর আলি কলেজ প্রাঙ্গণে হাজারো মানুষের ভালো বাসায় সিক্ত হলেন মোস্তাফা আবদুল জলিল।
দৈনিক ঠিকানা পত্রিকা দিয়ে শুরু চলে গেলেন শেষ ঠিকানায়!
দৈনিক ঠিকানা পত্রিকায় সাংবাদিকতায় পদার্পণ।আর আজ চলে গেলেন শেষ ঠিকানায়।পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে সবাই কে কাঁদিয়ে চলে গেলেন না ফেরার দেশে।যিনি আপাদমস্তক সাংবাদিক ও রাজনীতিক।
বর্ষীয়ান সাংবাদিক মোস্তফা আব্দুল জলিল।পৈত্রিক নিবাস সাতক্ষীরা জেলার কালীগঞ্জ উপজেলায়।বৈবাহিক সুত্রে কালীগঞ্জ শহরের হাসপাতাল সড়স্হ ফয়লা গ্রামে বসবাস।তিনি মোবারক গঞ্জ সুগার মিলের সাবেক সিআইসি ছিলেন।বিশিষ্ট রাজনীতিবিদ।সেই সাথে ঝিনাইদহ জেলার একমাত্র পত্রিকা দৈনিক নবচিত্র পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘদিন। ১৯৯৬ সাল হতে দৈনিক নবচিত্র পত্রিকার উপদেষ্টা সম্পাদকের দায়িত্ব পান।
মোস্তফা আব্দুল জলিল ব্যাক্তিগত জীবনে দুই সন্তানের জনক।বড় কন্য এমবিবিএস ডাক্তার। একমাত্র পুত্র ইঞ্জিনিয়ার।দীর্ঘদিন ধরেই সাংবাদিক
আব্দুল জলিল কিডনি রোগে আক্রান্ত ছিলেন।গতকাল বিকালে যশোর সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মৃত্যুবরণ করেন।মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল-৬৫ বছর।জানাজা শেষে ফয়লা পারিবারিক কবর স্থানে সমাহিত করা হয়।
No comments