ইবি শিক্ষকের নামে ভুয়া বই প্রকাশ প্রতিবাদে মামলা
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
‘দ্য গ্রেট মিথোলজি’ পুস্তকে নিজের স্বত্ত্ব স্বামীত্ব নাই দাবি করে সৃজনী প্রকাশকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. মনজুর রহমান। গত ১৪ নভেম্বর তিনি ঝিনাইদহ সদরের বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালত এই মামলা দায়ের করেন। শনিবার বিশ^বিদ্যালয়ের প্রেস কর্ণারে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মোলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
সম্মোলনে প্রফেসর ড. মনজুর জানান, স্বত্ত্বাধিকারী সৃজনী প্রকাশনী ৪০/৪১ আহাম্মদ কমপ্লেক্স’র ঢাকা-১১০০ কর্তৃক প্রকাশিত ‘দ্য গ্রেট মিথোলজি’ পুস্তকের লেখকের নামের জায়গায় আমার নাম ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই বইয়ের লেখক কোনদিনই আমি ছিলাম না বা তা লিখেনি। আর অন্য কারোর বই ষড়যন্ত্র করে আমার নামে চালিয়ে দেওয়ায় বাদি হয়ে আইন ও ইক্যুইটি মতে বা এস. আর এ্যাক্ট এর ৪২ ধারায় ঝিনাইদহ জজ আদালতে মামলা করি। এতে স্বত্ত্বাধিকারী সৃজনী প্রকাশনীর প্রকাশক মো: মশিউর রহমানকে বিবাদী করা হয়েছো।
এবিষয়ে মশিউর রহমান জানান, ‘লেখকের নামের বিষয়টি ভুলবশত হয়েছে। বইটির প্রকাশের সময় আমি ভারতে ছিলাম। যার ফলে আমার ম্যানেজার ভুলবশত বইটির লেখকের জায়গায় প্রফেসর ড. মনজুর নাম দিয়েছে। তবে আমি বাংলাদেশে এসে বইটি ডেসট্রয় করে দিয়েছি। বর্তমানে কেউ বইটি খুজে পাবে না। তাছাড়া এ ঘটনার জন্য আমি ড. মনজুর কাছে মুঠোফোনে দু:খ প্রকাশ করেছি।
‘দ্য গ্রেট মিথোলজি’ পুস্তকে নিজের স্বত্ত্ব স্বামীত্ব নাই দাবি করে সৃজনী প্রকাশকের বিরুদ্ধে মামলা করেছেন ইসলামী বিশ^বিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের প্রফেসর ড. মনজুর রহমান। গত ১৪ নভেম্বর তিনি ঝিনাইদহ সদরের বিজ্ঞ সহকারী জজ আদালত এই মামলা দায়ের করেন। শনিবার বিশ^বিদ্যালয়ের প্রেস কর্ণারে অনুষ্ঠিত এক সংবাদ সম্মোলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
সম্মোলনে প্রফেসর ড. মনজুর জানান, স্বত্ত্বাধিকারী সৃজনী প্রকাশনী ৪০/৪১ আহাম্মদ কমপ্লেক্স’র ঢাকা-১১০০ কর্তৃক প্রকাশিত ‘দ্য গ্রেট মিথোলজি’ পুস্তকের লেখকের নামের জায়গায় আমার নাম ব্যবহার করা হয়। কিন্তু এই বইয়ের লেখক কোনদিনই আমি ছিলাম না বা তা লিখেনি। আর অন্য কারোর বই ষড়যন্ত্র করে আমার নামে চালিয়ে দেওয়ায় বাদি হয়ে আইন ও ইক্যুইটি মতে বা এস. আর এ্যাক্ট এর ৪২ ধারায় ঝিনাইদহ জজ আদালতে মামলা করি। এতে স্বত্ত্বাধিকারী সৃজনী প্রকাশনীর প্রকাশক মো: মশিউর রহমানকে বিবাদী করা হয়েছো।
এবিষয়ে মশিউর রহমান জানান, ‘লেখকের নামের বিষয়টি ভুলবশত হয়েছে। বইটির প্রকাশের সময় আমি ভারতে ছিলাম। যার ফলে আমার ম্যানেজার ভুলবশত বইটির লেখকের জায়গায় প্রফেসর ড. মনজুর নাম দিয়েছে। তবে আমি বাংলাদেশে এসে বইটি ডেসট্রয় করে দিয়েছি। বর্তমানে কেউ বইটি খুজে পাবে না। তাছাড়া এ ঘটনার জন্য আমি ড. মনজুর কাছে মুঠোফোনে দু:খ প্রকাশ করেছি।
No comments