বিনামূল্যে সবজি বিতরণ করলো ইবি ছাত্রলীগ
বিপ্লব খন্দকার, ইবি:-
বিশ্ব গ্রাস করে ফেলছে একটি ক্ষুদ্র অণুজীব। করোনাভাইরাস নামের এই মহামারিটি মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানেই ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে। দিনের পর দিন এ ভাইরাসের প্রকোপ বেড়েই চলেছে। লকডাউন হয়ে গেছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। ইতোমধ্যে বাংলাদেশেও বিস্তার লাভ করেছে ভাইরাসটি। এর দ্রুত বিস্তার রোধে দেশটিও লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। ফলে সংসার কীভাবে চলবে তা নিয়ে উৎকণ্ঠায় দিন পার করছেন খেটে খাওয়া দিনমজুর অসহায় মানুষেরা।
দেশের এমন সংকটময় মুহুর্তে দুঃস্থ ও অসহায়দের পাশে দাঁড়িয়েছেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান লালন ও সাবেক সহ-সম্পাদক ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাতসহ কয়েকজন নেতাকর্মী। শুক্রবার দ্বিতীয় দিনের মত কুষ্টিয়া শহরের শেখ রাসেল পৌর মার্কেট সংলগ্ন সাদ্দাম বাজার মোড়ে অসচ্ছল পরিবারগুলোর মধ্যে বিনামূল্যে সবজি বিতরণ করছেন তারা।
এর আগে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে ‘ফ্রী সবজি বাজার’ নামের এ কার্যক্রম শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। অসচ্ছল প্রত্যেক পরিবারকে প্রয়োজন অনুযায়ী সবজি দিয়ে সহায়তা করছেন তারা।
জানা যায়, অসহায় ও দুস্থদের সহযোগিতার লক্ষ্যে ইবি ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান লালন ও তার সঙ্গী নেতাকর্মীরা এ কার্যক্রম শুরু করেন। তারা ভ্যানে মিষ্টি কুমড়া, লাউ, লালশাক ও বাঁধা কপি নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিতরণ করছেন।
এ ব্যাপারে মিজানুর রহমান লালন বলেন, ‘করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া দরিদ্র জনগণের মাঝে চাল-ডালসহ অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হলেও যেহেতু সবজি দেওয়া হচ্ছে না। তাই আমি প্রায় একশ’ মণ সবজি কিনে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিনামূল্যে বিতরণ করছি। আমাদের এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বিনামূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং জীবাণুনাশক স্প্রে বিতরণসহ নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত ছিলেন লালন। এছাড়া মাটির ব্যাংকে জমানো টাকা অসহায়দের জন্য দান করেছেন তিনি।
এর আগে কুষ্টিয়া শহরের মজমপুর এলাকা থেকে ‘ফ্রী সবজি বাজার’ নামের এ কার্যক্রম শুরু করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা। অসচ্ছল প্রত্যেক পরিবারকে প্রয়োজন অনুযায়ী সবজি দিয়ে সহায়তা করছেন তারা।
জানা যায়, অসহায় ও দুস্থদের সহযোগিতার লক্ষ্যে ইবি ছাত্রলীগের সাবেক ছাত্র বিষয়ক সম্পাদক মিজানুর রহমান লালন ও তার সঙ্গী নেতাকর্মীরা এ কার্যক্রম শুরু করেন। তারা ভ্যানে মিষ্টি কুমড়া, লাউ, লালশাক ও বাঁধা কপি নিয়ে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিতরণ করছেন।
এ ব্যাপারে মিজানুর রহমান লালন বলেন, ‘করোনার কারণে কর্মহীন হয়ে পড়া দরিদ্র জনগণের মাঝে চাল-ডালসহ অন্যান্য খাদ্য সামগ্রী বিতরণ করা হলেও যেহেতু সবজি দেওয়া হচ্ছে না। তাই আমি প্রায় একশ’ মণ সবজি কিনে শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিনামূল্যে বিতরণ করছি। আমাদের এ কার্যক্রম চলমান থাকবে।’
করোনা ভাইরাস প্রতিরোধে বিনামূল্যে হ্যান্ড স্যানিটাইজার, মাস্ক এবং জীবাণুনাশক স্প্রে বিতরণসহ নানা সামাজিক কর্মকাণ্ডের সাথে নিজেকে সম্পৃক্ত ছিলেন লালন। এছাড়া মাটির ব্যাংকে জমানো টাকা অসহায়দের জন্য দান করেছেন তিনি।
No comments