মোবারকগঞ্জ চিনিকল শ্রমিকদের বেতন ও আখের মূল্য পরিশোদের দাবিতে প্রধানমন্ত্রীর কাছে স্বারকলীপি
স্টাফ রিপোর্টার-
দক্ষিণ অঞ্চলের এক মাত্র ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান মোবারকগঞ্জ চিনিকল শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন ও চাষিদের আখের মূল্য পরিশোধসহ পাঁচ দফা দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলীপি প্রদান করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১০ টায় মিলের শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহার হাতে এ স্বারকলীপি প্রদান করেন। স্বারকলীপি প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, মিলের শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি গোলাম রসুল, সাধারন সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ও যুগ্ন সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
স্বারকলীপি প্রদান অন্ষ্ঠুানে শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি গোলাম রসুল জানান, মিলের শ্রমিক কর্মচারীদের গত তিন মাসের পাঁচ কোটি ৭২ লাখ টাকা বকেয়া রয়েছে। এছাড়া সদ্য শেষ হওয়া মাড়াই মৌসুমের কৃষকদের আখের টাকা বাকি রয়েছে ১৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। এসময় আরো জানান, করোনা সংকটে মিলটি বকেয়া বেতন ও আখের টাকা পরিশোধ না করায় শ্রমিক কর্মচারী ও কৃষকরা মানবেতর জীবন যাপন করছে। বিষয়টি নিয়ে করপোরেশনকে বার বার অবহিত করার পরও কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ।
উল্লেখ্য, ২০১৯-২০২০ মাড়াই মৌসুমে ৯৬ কার্য দিবসে এক লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন আখ মাড়াই করে প্রায় সাত হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন করে। মাড়াই মৌসুম শেষ হওয়ার দুই মাস পার হলে মিল গোড়াউনে এখনো প্রায় পাঁচ হাজার মেট্রিকটন চিনি অবিক্রিত রয়েছে। চিনি বিক্রি না হওয়ায় শ্রমিক কর্মচারী ও আখচাষিদের পাওয়া পরিশোধ করতে পারছে না মিল কর্তৃপক্ষ।
দক্ষিণ অঞ্চলের এক মাত্র ভারি শিল্প প্রতিষ্ঠান মোবারকগঞ্জ চিনিকল শ্রমিক কর্মচারীদের বেতন ও চাষিদের আখের মূল্য পরিশোধসহ পাঁচ দফা দাবিতে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্বারকলীপি প্রদান করা হয়েছে। সোমবার সকাল ১০ টায় মিলের শ্রমিক ইউনিয়নের নেতৃবৃন্দ কালীগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী অফিসার সূবর্ণা রানী সাহার হাতে এ স্বারকলীপি প্রদান করেন। স্বারকলীপি প্রদানের সময় উপস্থিত ছিলেন, মিলের শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি গোলাম রসুল, সাধারন সম্পাদক শরিফুল ইসলাম ও যুগ্ন সম্পাদক রফিকুল ইসলামসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
স্বারকলীপি প্রদান অন্ষ্ঠুানে শ্রমিক ইউনিয়নের সভাপতি গোলাম রসুল জানান, মিলের শ্রমিক কর্মচারীদের গত তিন মাসের পাঁচ কোটি ৭২ লাখ টাকা বকেয়া রয়েছে। এছাড়া সদ্য শেষ হওয়া মাড়াই মৌসুমের কৃষকদের আখের টাকা বাকি রয়েছে ১৯ কোটি ২২ লাখ টাকা। এসময় আরো জানান, করোনা সংকটে মিলটি বকেয়া বেতন ও আখের টাকা পরিশোধ না করায় শ্রমিক কর্মচারী ও কৃষকরা মানবেতর জীবন যাপন করছে। বিষয়টি নিয়ে করপোরেশনকে বার বার অবহিত করার পরও কোন ব্যবস্থা নেয়নি বলে অভিযোগ।
উল্লেখ্য, ২০১৯-২০২০ মাড়াই মৌসুমে ৯৬ কার্য দিবসে এক লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন আখ মাড়াই করে প্রায় সাত হাজার মেট্রিক টন চিনি উৎপাদন করে। মাড়াই মৌসুম শেষ হওয়ার দুই মাস পার হলে মিল গোড়াউনে এখনো প্রায় পাঁচ হাজার মেট্রিকটন চিনি অবিক্রিত রয়েছে। চিনি বিক্রি না হওয়ায় শ্রমিক কর্মচারী ও আখচাষিদের পাওয়া পরিশোধ করতে পারছে না মিল কর্তৃপক্ষ।
No comments