স্যার আমার সস্তানদের বাঁচান, ফোন পেয়ে ত্রাণ পৌঁছায়ে দিলেন রিক্সা চালকের বাড়ী - ঝিনাইদহ এসপি
ঝিনাইদহ প্রতিনিধি-
ঢাকায় আটকে পড়া এক রিক্সা চালকের মোবাইল ফোনে করুণ আকুতি “স্যার আমার সস্তান ও পরিবারকে বাঁচান, তারা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে।”
মঙ্গলবার ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান পিপিএম’র সরকারী মোবাইল ফোনে শৈলকুপা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীর এক রিক্সাচালক জানান, তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান কিন্তু করোনার কারণে আটকে পড়েছেন। সেজন্য তিনি বাড়ী যেতে পারছেন না ,আজ তিনদিন তার পরিবারের পাঁচ সদস্য না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে । রিক্সা না চালানোর কারনে সে এখন বেকার হয়ে পড়েছে। উপায় না পেয়ে তিনি পুলিশ সুপারের নিকট ফোন করেছেন।
ফোন পেয়ে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার শৈলকুপার দায়িত্ব প্রাাপ্ত ডিএসবির এসআই বাচ্চু শেখের মাধ্যমে এক মাসের ত্রাণ সামগ্রী ঐ পরিবারের কাছে পৌঁছে দিলেন। এসআই বাচ্চু শেখ জানান লোকটি অত্যন্ত গরিব একটি মাত্র ঘরে তার স্ত্রী, তিন সন্তান ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়ীকে নিয়ে বসবাস করে। পুলিশ সুপারের এ ত্রাণ পেয়ে তারা খুশিতে আত্মহারা।
ঢাকায় আটকে পড়া এক রিক্সা চালকের মোবাইল ফোনে করুণ আকুতি “স্যার আমার সস্তান ও পরিবারকে বাঁচান, তারা না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে।”
মঙ্গলবার ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান পিপিএম’র সরকারী মোবাইল ফোনে শৈলকুপা উপজেলার প্রত্যন্ত পল্লীর এক রিক্সাচালক জানান, তিনি ঢাকায় রিক্সা চালান কিন্তু করোনার কারণে আটকে পড়েছেন। সেজন্য তিনি বাড়ী যেতে পারছেন না ,আজ তিনদিন তার পরিবারের পাঁচ সদস্য না খেয়ে দিন কাটাচ্ছে । রিক্সা না চালানোর কারনে সে এখন বেকার হয়ে পড়েছে। উপায় না পেয়ে তিনি পুলিশ সুপারের নিকট ফোন করেছেন।
ফোন পেয়ে ঝিনাইদহের পুলিশ সুপার শৈলকুপার দায়িত্ব প্রাাপ্ত ডিএসবির এসআই বাচ্চু শেখের মাধ্যমে এক মাসের ত্রাণ সামগ্রী ঐ পরিবারের কাছে পৌঁছে দিলেন। এসআই বাচ্চু শেখ জানান লোকটি অত্যন্ত গরিব একটি মাত্র ঘরে তার স্ত্রী, তিন সন্তান ও বৃদ্ধ শশুর-শাশুড়ীকে নিয়ে বসবাস করে। পুলিশ সুপারের এ ত্রাণ পেয়ে তারা খুশিতে আত্মহারা।
No comments