পাইকার নেই তাই এক‘শ মণ টমেটো ফেলে দিয়েছেন রফিকুল
এম এ কবীর,-
করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে সারাবিশ্ব। বাংলাদেশেও করোনার ভয়াবহ থাবায় ব্যবসা-বাণিজ্যতেও চরম ক্ষতি পোষাতে হচ্ছে। এদিক দিয়ে চাষীরাও বেশ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
বিদেশ থেকে এসে এক একর জমিতে করেছিলেন টমেটো চাষ। করোনার মধ্যে পাকা শুরু করে টমোটা। দাম কম হওয়ায় আর বাজারে বিক্রি করতে পারেনি। প্রায় ১০০ মণ টমেটো ফেলে দিয়েছেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার তালেশ^র গ্রামের রফিকুল ইসলাম নামে এক চাষী। শুক্রবার সকালে তিনি উপজেলার তালেশ্বর বাজারে টমেটো ফেলে দেন।
চাষী রফিকুল ইসলাম জানান, তিনি বাণিজ্যিকভাবে টমেটো ও লাউয়ের চাষ করেন। করোনার কারণে দুই চাষে তিনি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। সম্পূর্ণ বিষমুক্ত সবজি চাষ করেন তিনি। গতবছর বিদেশ থেকে এসে টমেটো ও সবজির চাষ শুরু করেন তিনি। এর মধ্যে তিন বিঘা জমিতে টমেটো ও ১ বিঘা জমিতে লাউয়ের চাষ করেন। করোনার মধ্যে এখন প্রায় ১’শ মণ টমেটো ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে। এছাড়াও প্রায় ২’শ মণ টমেটো গ্রামের মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন।
তিনি জানান, ৩ থেকে ৪ টাকা কেজি টমেটোর দাম। বাজারে নিয়ে যাওয়া খরচ হচ্ছে না। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তিন বিঘা জমিতে প্রায় ২ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন তিনি। এ পর্যন্ত মাত্র ২০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন তিনি।
করোনা প্রাদুর্ভাবের কারণে স্থবির হয়ে পড়েছে সারাবিশ্ব। বাংলাদেশেও করোনার ভয়াবহ থাবায় ব্যবসা-বাণিজ্যতেও চরম ক্ষতি পোষাতে হচ্ছে। এদিক দিয়ে চাষীরাও বেশ ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন।
বিদেশ থেকে এসে এক একর জমিতে করেছিলেন টমেটো চাষ। করোনার মধ্যে পাকা শুরু করে টমোটা। দাম কম হওয়ায় আর বাজারে বিক্রি করতে পারেনি। প্রায় ১০০ মণ টমেটো ফেলে দিয়েছেন ঝিনাইদহের কালীগঞ্জ উপজেলার তালেশ^র গ্রামের রফিকুল ইসলাম নামে এক চাষী। শুক্রবার সকালে তিনি উপজেলার তালেশ্বর বাজারে টমেটো ফেলে দেন।
চাষী রফিকুল ইসলাম জানান, তিনি বাণিজ্যিকভাবে টমেটো ও লাউয়ের চাষ করেন। করোনার কারণে দুই চাষে তিনি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। সম্পূর্ণ বিষমুক্ত সবজি চাষ করেন তিনি। গতবছর বিদেশ থেকে এসে টমেটো ও সবজির চাষ শুরু করেন তিনি। এর মধ্যে তিন বিঘা জমিতে টমেটো ও ১ বিঘা জমিতে লাউয়ের চাষ করেন। করোনার মধ্যে এখন প্রায় ১’শ মণ টমেটো ক্ষেতেই নষ্ট হচ্ছে। এছাড়াও প্রায় ২’শ মণ টমেটো গ্রামের মানুষের মাঝে বিতরণ করেছেন।
তিনি জানান, ৩ থেকে ৪ টাকা কেজি টমেটোর দাম। বাজারে নিয়ে যাওয়া খরচ হচ্ছে না। ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে। তিন বিঘা জমিতে প্রায় ২ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন তিনি। এ পর্যন্ত মাত্র ২০ হাজার টাকার টমেটো বিক্রি করেছেন তিনি।
No comments