ইবিতে ‘বঙ্গবন্ধু ও গণমাধ্যম’ নিয়ে আলোচনা সভা

বিপ্লব খন্দকার, ইবি-
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) ‘বঙ্গবন্ধু ও গণমাধ্যম’ শীর্ষক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার বেলা ১১ টায় বীরশ্রেষ্ঠ হামীদুর রহমান মিলনায়তনে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৪ তম শাহাদাৎ বার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের আয়োজনে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রেস ক্লাবের সভাপতি ফেরদাউসুর রহমান সোহাগের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক  ড. মোঃ হারুন-উর-রশিদ আসকারী। বিশেষ অতিথি হিসেবে  উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোঃ শাহিনুর রহমান উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান আলোচক হিসেবে বক্তব্য রাখেন বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান শিক্ষক-কর্মচারী কল্যাণ ট্রাস্টের সদস্য সচিব ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যক্ষ শাহাজাহান আলম সাজু। এতে  স্বাগত  বক্তব্য প্রদান করেন প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শাহাদাত তিমির।
এসময় ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতি ও সাধারাণ সম্পাদক বৃন্দরা বক্তব্য রাখেন। এছাড়াও প্রক্টর (ভারপ্রাপ্ত) সহযোগী অধ্যাপক অনিছুর রহমানসহ বিভিন্ন বিভাগের শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী, ইবি শাখা ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, জাসদ ছাত্রলীগের নেতা-কর্মী, ছাত্র মৈত্রী, ছাত্র ইউনিয়নসহ এবং বিভিন্ন বিভাগের ৪ শতাধিক শিক্ষার্থী উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান আলোচকের বক্তৃতায় অধ্যক্ষ শাহাজাহান আলম সাজু বলেন, ‘পচাত্তর পূর্ববর্তী  সময়ে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাংবাদিকদের বাক স্বাধীনতা রক্ষায় প্রথম কাজ  করেছিলেন। তিনি তার জীবনে বিভিন্ন পত্রিকার সম্পাদকও ছিলেন।  এবং  নিজ হাতে সাপ্তাহিক  মিল্লাতর পত্রিকা বিক্রি করেছেন। তিনি আরো বলেন গণমাধ্যমকে শক্তিশালী করার গুরুত্বপূর্ণ ভুমিকা পালন করেছেন বঙ্গবন্ধু।  তাই গণমাধ্যমকে শক্তিশালী করতে হলে সকল দল মত থাকার প্রয়োজন আছে। রিরোধী পক্ষ না থকলে গণমাধ্যমকে শক্তিশালী করা কখনোই সম্ভব না।’
প্রধান অতিথির বক্তৃতায় আধ্যাপক ড. হারুণ-উর-রশিদ আসকারী বলেন, ‘ স্বাধীন এবং সার্বভৌম বাংলাদেশের ইতিহাসে বঙ্গবন্ধু’ই সর্ব প্রথম  গণমাধ্যমের জন্য  কাজ করেন। এবং তিনি সাংবাদিকদের জন্য বেতন ভাতারও ব্যাবস্থা করেছিলেন। সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা ও গণমাধ্যমকে জাতীয়ভাবে স্বীকৃতি।

No comments

Powered by Blogger.